fbpx
হোম অনুসন্ধান অপরাধবার্তা মানবতাবিরোধী অপরাধ: ত্রিশালের ৬ জনের মৃত্যুদণ্ড
মানবতাবিরোধী অপরাধ: ত্রিশালের ৬ জনের মৃত্যুদণ্ড

মানবতাবিরোধী অপরাধ: ত্রিশালের ৬ জনের মৃত্যুদণ্ড

0

ময়মনসিংহের ত্রিশালে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় পলাতক ছয়জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

সোমবার (২৩ জানুয়ারি) চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এ রায় দেন।

ছয় আসামি হলেন- মো. মোখলেসুর রহমান মুকুল, মো. সাইদুর রহমান রতন, শামসুল হক ফকির, নুরুল হক ফকির, মো. সুলতান মাহমুদ ফকির ও নাকিব হোসেন আদিল সরকার।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন- সুলতান মাহমুদ সীমন ও তাপস কান্তি বল। আর আসামিদের পক্ষে ছিলেন- গাজী এম এইচ তামিম।

এ মামলার তদন্ত শুরু হয় ২০১৭ সালে ২৬ জানুয়ারি। ওই বছরের ৩১ ডিসেম্বর তদন্ত সম্পন্ন করে প্রতিবেদন দাখিল করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা।

পরে ২০১৮ সালের ৫ ডিসেম্বর এ মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। তখন এ মামলায় আসামি ছিলেন নয়জন। এর মধ্যে গ্রেপ্তার দুইজন ও পলাতক এক আসামি মারা যান।

মামলায় ১৯ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। সবশেষ যুক্তিতর্ক শেষে গত বছরে ৫ ডিসেম্বর মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমান রাখেন ট্রাইব্যুনাল। এ মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে ছয়টি অভিযোগ আনা হয়।

রায়ের পর রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী গাজী এম এইচ তামিম বলেছেন, আসামিরা যুদ আইনের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আত্মসমপর্ণের পর রায়ের বিরুদ্ধে যদি আপিল করে তাহলে তারা ন্যায় বিচার পাবেন বলে আমার বিশ্বাস।

২০১৭ সালের ২৬ জানুয়ারি মামলাটির তদন্ত শুরু হয়। তদন্ত শেষে ওই বছরের ৩১ ডিসেম্বর ৯ আসামির বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দেয় ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা। তাঁদের বিরুদ্ধে অপহরণ, আটক, নির্যাতন, হত্যাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের ছয়টি অভিযোগ আনে প্রসিকিউশন। পরের বছর ৫ ডিসেম্বর এই ছয় অভিযোগে ৯ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।

২০১৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি আসামিদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। তদন্তকারী কর্মকর্তাসহ মোট ১৯ জন আসামিদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেন। গত বছর ৫ ডিসেম্বর উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক শেষ হলে ট্রাইব্যুনাল মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ রাখেন। গতকাল মামলাটি কার্যতালিকায় উঠলে ট্রাইব্যুনাল রায় ঘোষণার দিন ঠিক করে দেন।

Like
Like Love Haha Wow Sad Angry

LEAVE YOUR COMMENT

Your email address will not be published. Required fields are marked *