কাপড়ের মাস্ক ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব বাড়ছে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। দ্বিতীয় বারও করোনা পরীক্ষা করে ফলাফলের রিপোর্ট হাতে ধরে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, এ বারও নেগেটিভ এসেছে তাঁর ফল। যে কারণে আমেরিকায় মাস্ক ব্যবহার নিয়ে শীঘ্রই নির্দেশিকা আনতে চলেছে হোয়াইট হাউস।
কাপড়ের মাস্ক এবং স্কার্ফ ব্যবহার নিয়ে ট্রাম্প যদিও বলেছেন, আমার মনে হয় না, এটা বাধ্যতামূলক। তবে মানুষ চাইলে পরতেই পারেন।
এদিকে করোনার ভরকেন্দ্র নিউ ইয়র্কে বাসিন্দাদের বলা হচ্ছে, সার্জিকাল মাস্কের পরিবর্তে জনসমক্ষে এলে কাপড়ের মাস্ক পরুন। মেয়র বিল ডে ব্লাসিয়ো বলেছেন, যারা একেবারে সামনে থেকে করোনা রোগীদের চিকিৎসা করছেন, তাঁদের মতো সার্জিকাল মাস্ক সাধারণের ব্যবহারের জন্য নয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, পারস্পরিক দূরত্ব বজায় রেখে যথাযথ ভাবে হাত ধোয়ার মতো শর্ত পূরণ হলে তবেই সাধারণ মাস্ক পরা যাবে।
এর মধ্যে আমেরিকায় আর্থিক দিক থেকে ফের দুঃসংবাদ— বলা হচ্ছে, মার্চে ৭ লক্ষের উপরে চাকরির সুযোগ খুইয়েছে গোটা দেশ। ২০০৯ সালের পরে এই প্রথম এত খারাপ অবস্থা বলে দাবি বুরো অব লেবার স্ট্যাটিসটিক্স-এর। এখন এখানে মৃতের সংখ্যা ৬ হাজারের উপরে। আক্রান্ত আড়াই লক্ষের কাছাকাছি। উত্তর ও পূর্ব ভারতে আটকে থাকা মার্কিন নাগরিকদের দেশে ফেরাতে আগামিকাল থেকে নয়াদিল্লি-সান ফ্রান্সিসকোগামী একাধিক উড়ানের ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে দিল্লির মার্কিন দূতাবাস সূত্রে।