fbpx
হোম অন্যান্য ৩য় বিয়ে করে আলোচনায় ভবানীগঞ্জের মেয়র মালেক !
৩য় বিয়ে করে আলোচনায় ভবানীগঞ্জের মেয়র মালেক !

৩য় বিয়ে করে আলোচনায় ভবানীগঞ্জের মেয়র মালেক !

0

আলোচনায় এসেছেন রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার ভবানীগঞ্জ পৌরসভার মেয়র আবদুল মালেক মণ্ডল। এটি তার তৃতীয় বিয়ে। তার এই বিয়ের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। তবে বিয়ে করেছেন এক তরুণীকে।

নিজের আইডিতে নতুন স্ত্রীসহ একটি ছবি পোস্ট করে নতুন জীবনের কথা জানান দিয়েছেন মেয়র। যা নিয়ে আলোচনার ঝড় উঠেছে ফেসবুকে।

ফেসবুকে ছবিসহ দেওয়া পোস্টে তিনি লিখেছেন, পুরাতন সব কিছু বাদ দিয়ে তৃতীয় বিয়ে সম্পন্ন করলাম। সবার কাছে দোয়া কামনা করছি; যেন আমি ও আমার নতুন জীবন সঙ্গী সুখে থাকতে পারি।

মেয়র আবদুল মালেক ভবানীগঞ্জ পৌরসভা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি। গত নির্বাচনে তিনি দ্বিতীয় বারের মতো মেয়র নির্বাচিত হন।

তৃতীয় বিয়ে নিয়ে পারিবারিক কলহের জেরে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার শিকার হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন মেয়র আবদুল মালেক। সুস্থ হয়ে গত শুক্রবার সন্ধ্যায় তিনি তৃতীয়বারের মতো বিয়ের আসরে বসেন। তিন লাখ টাকা দেনমোহরে বিয়েটি সম্পন্ন হয়েছে বলে তিনি নিজেই জানান।

কনে নুপূর আক্তার বাগমারা উপজেলার গনিপুর ইউনিয়নের লাউপাড়া গ্রামের বাসিন্দা আবদুল মোনাফের মেয়ে। এর আগেও তার একবার বিয়ে হয়েছিল। বিয়েতে মেয়রের ভাই, কাউন্সিলর, আত্মীয়-স্বজন ও স্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

বিয়ের আগের দিন মেয়র মালেক তার ৪০ বছর ধরে সংসার করে আসা প্রথম স্ত্রীকে তালাক দেন। এরপর ছেলেসহ তাকে বাড়ি থেকে বের করে দেন তিনি। মেয়রের তৃতীয় বিয়ে ও প্রথম স্ত্রীকে তালাক দেওয়ার বিষয়টি এলাকাসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।

জানা গেছে, ১৫ এপ্রিল পারিবারিক কলহের জের ধরে প্রথম স্ত্রী কহিনুর বেগম ও পুত্র কামরুলের হাতে প্রহৃত হন মেয়র আব্দুল মালেক। আহত অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। সুস্থ হওয়ার পর প্রথম স্ত্রী কহিনুর বেগমকে তালাক দেন তিনি। এছাড়াও তিনি তার প্রথম স্ত্রী ও ছেলের বিরুদ্ধে মারপিটের অভিযোগ এনে থানায় মামলা করেন। স্ত্রী কোহিনুর বেগম ও তার ছেলে গ্রেফতার এড়াতে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। মেয়রের বিরুদ্ধে নাবালিকা বিয়েরও অভিযোগ  রয়েছে।

Like
Like Love Haha Wow Sad Angry

LEAVE YOUR COMMENT

Your email address will not be published. Required fields are marked *