fbpx
হোম গণমাধ্যম মানসিক ও শারীরিক আঘাত থেকে সাংবাদিকদের সুরক্ষা জরুরি
মানসিক ও শারীরিক আঘাত থেকে সাংবাদিকদের সুরক্ষা জরুরি

মানসিক ও শারীরিক আঘাত থেকে সাংবাদিকদের সুরক্ষা জরুরি

0

সাংবাদিকদের নিরাপত্তা শুধু শারীরিক নিরাপত্তার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। সহিংসতা, সংঘাত, বিপর্যয় ও ট্র্যাজেডি নিয়ে যারা কাজ করেন তাদের জন্য মানসিক আঘাত থেকে সুরক্ষাও জরুরি। বৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) এ বিষয়ে একটি ওয়েবিনারে এমনটাই মন্তব্য করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

‘সংকটকালীন সাংবাদিকতা: ট্রমা ও সাংবাদিকের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা’ (কভারিং অ্যান্ড কোপিং উইথ ট্রমা: বিল্ডিং রিসাইলেন্স থ্রো ট্রামা-ইনফরমড জার্নালিজম) শীর্ষক ওয়েবিনারের আয়োজন করে সেন্টার ফর কমিউনিকেশন অ্যাকশন বাংলাদেশ (সি-ক্যাব) ডার্ট সেন্টার ফর জার্নালিজম অ্যান্ড ট্রমা।

ওয়েবিনারের বক্তা হিসেবে ছিলেন ডার্ট সেন্টার এশিয়া প্যাসিফিক এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. কেইট ম্যাকমান। তিনি বলেন, ‘যেসব সাংবাদিকরা ট্রমাজনিত ঘটনাগুলো কাভার করেন তাদের মধ্যে নানা ধরনের মানসিক প্রতিক্রয়া দেখা দেওয়াটা স্বাভাবিক। যেমন, মেজাজের পরিবর্তন (মুড সুইং), নিদ্রাহীনতা, বিষণ্নতা এবং বিভ্রান্তি। যা দীর্ঘমেয়াদে তাদের কাজ এবং ব্যক্তিগত জীবনকে প্রভাবিত করতে পারে।’

সামাজিক এবং পেশাগত সাপোর্ট নেটওয়ার্ক এবং নিজেই নিজের মানসিক যত্ন নেওয়ার মাধ্যমে সমস্যাগুলো কাটিয়ে ওঠা সম্ভব বলেন তিনি।

ড. কেইট বলেন, ‘সহিংসতা ও ট্র্যাজেডির শিকার ব্যক্তিদের সাক্ষাৎকার এবং নিউজ কাভার করার সময় সাংবাদিকদের অবশ্যই ট্রমা-সচেতন হতে হবে।’

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, সি-ক্যাবের নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ জেইন আল-মাহমুদ, ব্রিটিশ হাইকমিশনের হেড অব মিডিয়া ফ্রান্সেস জ্যাকস, ঢাকা ট্রিবিউনের সম্পাদক জাফর সোবহান, প্রথম আলো পত্রিকার ইংরেজি বিভাগের প্রধান আয়েশা কবির, ইউনিভারসিটি অব লিবারেল আর্টসের মিডিয়া স্ট্যাডিজ অ্যান্ড জার্নালিজম বিভাগের অধ্যাপক জুড ডব্লিউ জেনিলো।

এছাড়া প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক ও অনলাইনের প্রায় ৯০ জন সাংবাদিক ওয়েবিনারে অংশ নেন।

Like
Like Love Haha Wow Sad Angry

LEAVE YOUR COMMENT

Your email address will not be published. Required fields are marked *