করোনার মধ্যে বন্দুকযুদ্ধ আর হত্যায় ৩ লাশ
রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলায় চিংমরম এক যুবলীগ নেতাকে গুলি করে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। বুধবার মধ্যরাতে এ ঘটনা ঘটে। নিহতের নামে উসুইপ্রু মারমা (৩০)। সে চিংমরম ইউনিয়নে ৩ নং ওয়ার্ডের সহ সভাপতি ছিলেন।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মধ্যরাতে একদল সন্ত্রাসী উসুইপ্রু মারমাকে হেডম্যান পাড়ার নিজ বাড়ি থেকে অপহরণ করে নিয়ে যাওয়ার সময় গুলি করে লাশ ফেলে পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে চন্দ্রঘোনা থানা পুলিশ ও স্থানীয় বিজিবি ঘটনাস্থল গিয়ে লাশ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় এখনো কাউকে আটক করতে পারেনি পুলিশ।
কাপ্তাই সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জুনায়েদ কাউসার জানান, রাত ৩টায় নিহত যুবলীগ নেতার মরদেহ উদ্ধার করে চন্দ্রঘোনা থানা পুলিশ। ময়না তদন্তের জন্য রাঙামাটি জেনারেল হাসপাতালে মরদেহ পাঠানো হয়েছে।
অন্যদিকে, নওগাঁর আত্রাই ও পত্মীতলতায় পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ দুই ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। পুলিশের দাবি, নিহতরা হত্যা ও মাদক মামলার আসামি।
পুলিশ বলছে , গভীর রাতে আত্রাই উপজেলার তিলাবুদুরী এলাকায় অস্ত্র উদ্ধারে যায় তারা। এসময় পুলিশের উপস্থিতি বুঝতে পেরে গুলি ছোঁড়ে। পুলিশও পাল্টা গুলি ছুঁড়লে মিনহাজুল নামে এক ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হয়। হাসপাতালে নেয়ার পর তাকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। নিহত মিনহাজুল সর্বহারা গ্রুপের সদস্য বলে জানিয়েছে পুলিশ। একাধিক হত্যা মামলারও আসামি সে।
এদিকে পত্মীতলার দীবরে মাদক উদ্ধারের সময় ‘বন্দুকযুদ্ধে’ গুলিবিদ্ধ হয় একব্যক্তি। হাসপাতালে নেয়ার পর জাহিদুল নামে ওই ব্যক্তিকেও মৃত ঘোষণা করে চিকিৎসক। পুলিশের দাবি, নিহত জাহিদুল চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। ঘটনাস্থল থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার হয়েছে।