fbpx
হোম আন্তর্জাতিক জেলেনস্কির সঙ্গে ‘সরাসরি আলোচনার’ অনুরোধ পুতিনকে
জেলেনস্কির সঙ্গে ‘সরাসরি আলোচনার’ অনুরোধ পুতিনকে

জেলেনস্কির সঙ্গে ‘সরাসরি আলোচনার’ অনুরোধ পুতিনকে

0

আলোচনার মাধ্যমে ইউক্রেন যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা করছে ফ্রান্স ও জার্মানি। দু্ই দেশের শীর্ষ নেতারা শনিবার সকালে টেলিফোনে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে এ বিষয়ে ৮০ মিনিট ধরে কথা বলেছেন।

আলোচনায় ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ এবং জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস ‘এখনই যুদ্ধবিরতি এবং রাশিয়ার সেনাদের প্রত্যাহার করে নেওয়ার ওপর জোর দেন’। খবর বিবিসর।

দুই ইইউ নেতা পুতিনকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে ‘সরাসরি গুরুতর আলোচনার মাধ্যমে কূটনৈতিক উপায়ে যুদ্ধ থামানোর একটি পথ খুঁজে বের করার’ অনুরোধও করেছেন।

তবে ফ্রান্স বা জার্মানি যতই কূটনৈতিক পথে যুদ্ধ অবসানের পথ খোঁজার কথা বলুক, ইউক্রেন বা রাশিয়া এ বিষয়ে বিন্দুমাত্র ছাড় দিচ্ছে না।

বরং আলোচনায় পুতিন দুই নেতাকে সতর্ক করে দিয়ে বলেন, ইউক্রেনকে অস্ত্রের জোগান দেওয়ার পরিণতি ‘বিপজ্জনক’ হবে।

এদিকে ইউক্রেনকে খাদ্যশস্য রপ্তানির ‘সুযোগ’ দিতে রাশিয়া প্রস্তুত আছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।

ফ্রান্স ও জার্মানির নেতৃবৃন্দকে তার এ ইচ্ছার কথা জানিয়েছেন পুতিন। তবে একই সঙ্গে একটি শর্তও জুড়ে দিয়েছেন তিনি।

আর ওই শর্তটি হলো— আগে পশ্চিমাদের রাশিয়ার ওপর আরোপ করা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে হবে।

পুতিন শনিবার ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ ও জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ স্কলজের সঙ্গে ফোনালাপে এসব কথা বলেন।

এ সময় তিনি তাদের বলেন, রাশিয়া কৃষ্ণসাগর দিয়ে ইউক্রেনকে খাদ্যশস্য রপ্তানির সুযোগ দিতে প্রস্তুত আছে। কিন্তু তার আগে রাশিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে হবে।

এতে বিশ্বের সব দেশই উপকৃত হবে বলে উল্লেখ করে পুতিন বলেন, রাশিয়ার সার ও কৃষিপণ্য বিশ্ববাসীর খাদ্য সংকট দূর করবে।

উল্লেখ্য, রাশিয়া ও ইউক্রেন বিশ্বের ৩০ শতাংশ গমের চাহিদা পূরণ করে আসছে। কিন্তু দেশ দুটি বর্তমানে সংঘাতে জড়িয়ে পড়ায় গোটা বিশ্বে দেখ্যা দিয়েছে খাদ্যপণ্য বিশেষ করে আটা-ময়দার সংকট।

 

Like
Like Love Haha Wow Sad Angry

LEAVE YOUR COMMENT

Your email address will not be published. Required fields are marked *