কাজটা একাডেমিকভাবে অন্যায় হয়েছে: ড. অহিদুজ্জামান
Please accept YouTube cookies to play this video. By accepting you will be accessing content from YouTube, a service provided by an external third party.
If you accept this notice, your choice will be saved and the page will refresh.
সম্প্রতি বাংলাদেশি সাংবাদিক, উপস্থাপিকা ও শিক্ষিকা সামিয়া রহমানের বিরুদ্ধে লেখা চুরির অভিযোগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচনা দেখা দিলে এক সংবাদ সম্মেলন করে তিনি সে বিষয়ে অবস্থান তুলে ধরেন।
২০১৭ সালে তার বিরুদ্ধে গবেষণা কর্মে চৌর্যবৃত্তির অভিযোগ উঠে এবং ২০২০ সালের একটি তদন্ত প্রতিবেদনে তার যৌথভাবে লেখা ৬টি একাডেমিক গবেষণায় ৬০ থেকে ৮০ শতাংশ লেখা চুরির বিষয়টি প্রমাণিত হয়।
তিনি তার বক্তব্যে থিসিজ চুরি বিষয়কে অস্বীকার করে বলেন, আমি গত চার বছরে এবিষয়ে মুখ খুলিনি কারণ আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ আমাকে মুখ বন্ধ থাকতে বলেছে যেহেতু এটি তদন্ত চলছে। না হলে আমাকে আমাকে বরখাস্ত করারও হুঁশিয়ারি দেয়া হয়েছে।
এবিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা প্রশাসনের চেয়ারম্যান ড. অহিদুজ্জামান চেঞ্জ টিভির একান্ত সাক্ষাতকারে বলেন, শুধু যে সামিয়া রহমান দোষী তা বলা ঠিক হবে না। এখানে যারা রিভিউ করেছে তারাও দোষী। কারণ রিভিউ যারা করেছে তারা কেনো ওই লেখাটা বাদ দেয়নি যদি সেটা চুরির পর্যায় পড়ে।
তিনি বলেন, আমি মনে করি এখানে দায় সবার রয়েছে। কারণ বিচারটাকে একটা মানদণ্ডের আলোকে করতে হবে।
ড. অহিদুজ্জামানের সাক্ষাতকার… https://www.youtube.com/watch?v=8M9keW2NydE
সামিয়া রহমানের সাংবাদিক সম্মেলন …https://www.youtube.com/watch?v=lh3kkYj8rhw