ইবাদত-বন্দেগির মধ্য দিয়ে পালিত পবিত্র লাইলাতুল কদর
সারাদেশে যথাযথ ধর্মীয় মর্যাদা ও ইবাদত বন্দেগির মধ্য দিয়ে পালিত পবিত্র লাইলাতুল কদর। মহান আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা ও পুণ্য লাভের আশায় কেউ বাসায়, কেউবা মসজিদে নফল নামাজ আদায়, পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত ও জিকির-আজকার করে পবিত্র এই রজনী পার করছেন।
শবে কদর উপলক্ষে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমসহ দেশের সব মসজিদে তারাবির নামাজের পর ওয়াজ মাহফিল, ধর্মীয় বয়ান ও আখেরি মোনাজাতের আয়োজন করা হয়েছে। মহিমান্বিত এই রাতে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা পবিত্র এশার নামাজ, তারাবি শেষে মহান আল্লাহ ও তাঁর প্রিয় হাবিব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সন্তুষ্টির্জনের জন্য নফল নামাজ, কোরআন তেলাওয়াত, জিকির আজকার, কবর জেয়ারত, দান-সদকা ও ইবাদত বন্দেগিতে মশগুল রয়েছেন।
শবে কদর’ একটি ফারসি শব্দ। এর আরবি হলো লাইলাতুল কদর বা সম্মানিত রাত। যে রাতে পবিত্র কোরআন নাজিল হয়েছে, সে রাতই লাইলাতুল কদর। রমজান মাসের শেষ ১০ দিনের যে কোনও বেজোড় রাতে হতে পারে শবে কদর।
এ রাতকে বিশেষ মর্যাদা দিয়ে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা রমজানের শেষ দশকের বিজোড় রাতগুলোতে শবে কদর সন্ধান করো। (মুসলিম)।