fbpx
হোম রাজনীতি চট্টগ্রাম উপ-নির্বাচনের প্রচারণা এখন তুঙ্গে
চট্টগ্রাম উপ-নির্বাচনের প্রচারণা এখন তুঙ্গে

চট্টগ্রাম উপ-নির্বাচনের প্রচারণা এখন তুঙ্গে

0

উপ-নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনীত প্রার্থী মোছলেম উদ্দিন বলেছেন, চট্টগ্রাম ৮ আসনের জনগণের ভাগ্য উন্নয়ণের জন্য নিজের সর্বোচ্চটুকু দিয়ে কাজ করার মাধ্যমে আমি নেত্রীর বিশ্বাসের মর্যাদা রাখতে চাই। নির্বাচিত হলে ১ বছরের মধ্যে কালুরঘাট সেতুর কাজ শুরু করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি।

সোমবার (৬ জানুয়ারি) দুপুরে চট্টগ্রাম ক্লাবে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তিনি।

মোছলেম উদ্দিন বলেন, সত্যতা নিশ্চিত করে সংবাদ প্রচার করার অনুরোধ জানিয়ে মোছলেম উদ্দিন বলেন, আপনারা জাতির বিবেক,আপনাদের হাতে ধরে উপ-নির্বাচনের প্রচার-প্রসার বাড়ছে। বিএনপি অভিযোগ করেছে তাদের নির্বাচনী প্রচারে বাধা প্রধান করেছে আওয়ামী লীগ, কিন্তু এ অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। বিএনপির মনগড়া অভিযোগগুলোর সত্যতা নিশ্চিত করে আপনারা সংবাদ প্রচার করুন।

মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, শ্রমিকলীগ নেতা শফর আলী, মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নোমান আল মাহমুদ, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শফিকুল ইসলাম ফারুক, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের উপ-দফতর সম্পাদক বিজয় কুমার বড়ুয়া প্রমুখ।

অন্যদিকে বিএনপির প্রার্থী আবু সুফিয়ান চট্টগ্রাম-৮ আসনের উপ-নির্বাচনে প্রচারণা চালাচ্ছেন। প্রতিদিনই কোনো না কোনো নির্বাচনী এলাকায় গিয়ে গণসংযোগ করছেন।

কালুরঘাট সেতু বাস্তবায়ন, এলাকার অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও সন্ত্রাস-চাঁদাবাজমুক্ত পরিবেশ দেওয়ার নিশ্চয়তাসহ নানান প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোট প্রার্থনা করছেন তিনি।

সোমবার (০৬ জানুয়ারি) সকাল ১২টায় নগরের চান্দগাঁও আবাসিক এলাকার বাসায় সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন আবু সুফিয়ান।

তিনি বলেন, মানুষের মাঝে এখনও শঙ্কা আছে আদৌ তারা ভোটকেন্দ্রে যেতে পারবেন কি-না। গত নির্বাচনে ভোটাররা ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। মানুষকে তার গণতান্ত্রিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছিল। তাই এবার পছন্দের প্রার্থীকে বিজয়ী করার প্রতীক্ষায় আছেন ভোটাররা। প্রতিদিনই কোন না কোন নির্বাচনী এলাকায় যাচ্ছি, ভোটারদের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। সুষ্ঠু ভোট হলে বিপুল ভোটের ব্যবধানে আমি জিতবো।

তিনি বলেন, নির্বাচনে জয়ী হলে প্রথম কাজটি হবে কালুরঘাট সেতু বাস্তবায়ন করা। তারপর এলাকার অবকাঠামোগত উন্নয়ণ ও সন্ত্রাস-চাঁদাবাজমুক্ত পরিবেশ তৈরি করা। গত ১১ বছরে এখানে উন্নয়নের কোনো ছোঁয়া লাগেনি। এলাকার মানুষজন উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত। ১১ বছরেও আওয়ামী লীগ কালুরঘাট নতুন সেতু করতে পারেনি। এবারও তারা পারবে না।

Like
Like Love Haha Wow Sad Angry
1

LEAVE YOUR COMMENT

Your email address will not be published. Required fields are marked *