fbpx
হোম রাজনীতি ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৩
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৩

ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৩

0

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) দুপুরে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানের উপস্থিতিতে মধুর ক্যান্টিনে এই ঘটনা ঘটে। এই ঘটনায় ৩ জন আহত হয়েছেন।
ঘটনায় গুরুতর আহত হন সূর্যসেন হল ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক কামরুল হাসান। তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের জরুরি বিভাগে ভর্তি করা হয়েছে। এছাড়া আহত হন তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ও হল ছাত্রলীগের কর্মী সাইদুর রহমান শান্ত এবং তিতুমীর কলেজ ছাত্রলীগের এক কর্মী।
নারী কনস্টেবলকে মারধর করে টাকা ছিনতাই ঢাবি শিক্ষার্থীর নারী কনস্টেবলকে মারধর করে টাকা ছিনতাই ঢাবি শিক্ষার্থীর
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ইনান মধুর ক্যান্টিনে আসলে তাকে সালাম দেওয়া নিয়ে সূর্যসেন হল ও বিজয় একাত্তর হল ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। পরে একাত্তর হল সেখান থেকে বের হয়ে স্ট্যাম্প, হকিস্টিক নিয়ে প্রস্তুত থাকে। মধুর ক্যান্টিন থেকে বের হলেই একাত্তর হল ছাত্রলীগের ছাত্রবৃত্তি উপসম্পাদক আবদুল্লাহ আল মারুফ, প্রশিক্ষণ বিষয়ক উপসম্পাদক ফিরোজ আলম অপি, কর্মসূচি ও পরিকল্পনা বিষয়ক উপসম্পাদক মাশফিউর রহমান, কর্মী ফজলে নাভিদ অনন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নিঝুম ইফতারসহ বেশ কয়েকজন হামলা করে। পরে কেন্দ্রীয় কয়েকজন সিনিয়র নেতার হস্তক্ষেপে হামলা বন্ধ হলে গুরুতর আহত কামরুলকে মেডিক্যালে পাঠানো হয়।
ঘটনার বিষয়ে সূর্যসেন হল শাখা ছাত্রলীগের উপপ্রচার সম্পাদক আবু বকর সিদ্দিক প্রিন্স বলেন, কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে শত শত মানুষের সামনে সূর্যসেন হল ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক কামরুলের ওপর রড, লাঠি দিয়ে অতর্কিত হামলার তীব্র নিন্দা জানাই এবং এর বিচার দাবি করছি। কামরুল এখন ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি আছে। মাথায় সেলাই লেগেছে এবং ঠোঁট কেটে গেছে। অবিলম্বে এই হামলার বিচার করতে হবে।
ভাতা পেলেও ইউনিফর্ম পরেন না রাবির কোনো কর্মচারীভাতা পেলেও ইউনিফর্ম পরেন না রাবির কোনো কর্মচারী
অভিযুক্ত সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নিঝুম উপস্থিত থাকার বিষয়টি অস্বীকার করেন। তিনি মিরপুর চিড়িয়াখানায় আছেন বলে গণমাধ্যমকে জানান। তবে ভুক্তভোগীরা তিনি উপস্থিত থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করে। এছাড়া বাকি অভিযুক্তদের ফোনে পাওয়া যায়নি।
ঘটনার বিষয়ে জানতে ইনানকে ফোন দিয়ে পাওয়া যায়নি। তবে ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকা কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি খাদিমুল বাশার জয় বলেন, ছোট ঘটনাকে কেন্দ্র করে যদি তারা এমন সংঘর্ষে জড়ায় তাহলে কীভাবে হবে। এতটুকু ম্যানার যদি না থাকে তাহলে ছাত্র রাজনীতি করার প্রয়োজন নেই। এই ঘটনায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দ্রুতই সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

 

 

 

ইত্তেফাক

Like
Like Love Haha Wow Sad Angry

LEAVE YOUR COMMENT

Your email address will not be published. Required fields are marked *