এক দশকেও হয়নি সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত
দীর্ঘ এক দশকেও শেষ হয়নি সাংবাদিক সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত। এতে হতাশ হয়ে পড়েছেন তাদের স্বজন-সহকর্মীরা। তদন্তের দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় এ পর্যন্ত ৮৫ বার পিছিয়েছে প্রতিবেদন জমার তারিখ। আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমার নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু তদন্তে কেন দীর্ঘসূত্রতা- সে প্রশ্নের উত্তর মেলেনি।
সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের এক দশকে আজ তিন দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ)। নিষ্ঠুর এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবিতে গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯টায় ডিআরইউ চত্বরে মোমবাতি প্রজ্বালন করা হয়। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় ডিআরইউ চত্বরে প্রতিবাদ সমাবেশ এবং রোববার সকালে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি পেশ করা হবে।
২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি ভোরে রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারের ফ্ল্যাট থেকে সাগর-রুনির ক্ষতবিক্ষত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। সাগর ছিলেন মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক। আর রুনি এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক। নৃশংস ওই হত্যাকাে র সময় বাসায় ছিল সাংবাদিক দম্পতির একমাত্র সন্তান মিহির সরওয়ার মেঘ। তখন তার বয়স ছিল সাড়ে চার বছর। এখন সে রাজধানীর একটি স্কুলে স্ট্যান্ডার্ড ৯-এ পড়ছে।
দীর্ঘ এক দশকেও শেষ হয়নি সাংবাদিক সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত। এতে হতাশ হয়ে পড়েছেন তাদের স্বজন-সহকর্মীরা। তদন্তের দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় এ পর্যন্ত ৮৫ বার পিছিয়েছে প্রতিবেদন জমার তারিখ। আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমার নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু তদন্তে কেন দীর্ঘসূত্রতা- সে প্রশ্নের উত্তর মেলেনি।