fbpx
হোম জাতীয় সাহস থাকলে বাংলাদেশে আসে না কেন: প্রধানমন্ত্রী
সাহস থাকলে বাংলাদেশে আসে না কেন: প্রধানমন্ত্রী

সাহস থাকলে বাংলাদেশে আসে না কেন: প্রধানমন্ত্রী

0

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিদেশে বসে বড় বড় কথা বলছে। সাহস থাকলে বাংলাদেশে আসে না কেন? হাজার হাজার কোটি টাকা লুট করে নিয়ে গেছে। সাহস থাকলে দেশে আসুক। দেশের মানুষ তাদের ছাড়বে না।
ভয়াল একুশ আগস্টের গ্রেনেড হামলার প্রতিবাদ ও নিহতদের স্মরণে আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে এই সভার আয়োজন করে আওয়ামী লীগ।
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার জড়িতদের বাংলাদেশের মানুষ ‘ছাড়বে না’ মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, জিয়া পরিবার মানে খুনি পরিবার। এই দেশে আর খুনের রাজত্ব চলবে না।
এ মামলায় দণ্ডিত তারেক রহমানের দিকে ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, রায় দ্রুত কার্যকর হওয়া উচিৎ। ২১ আগস্টের কিছু আসামি আছে কারাগারে। কিন্তু এর মূল হোত তো বাইরে। সে তো মুচলেকা দিয়ে বাইরে চলে গেছে।
‘ওর সাহস থাকলে আসে না কেন বাংলাদেশে? আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ করেছি সেই সুবিধা নিয়ে লম্বা লম্বা কথা বলে। আর কত হাজার হাজার হাজার কোটি টাকা চুরি করে চলে গেছে। সাহস থাকলে বাংলাদেশে আসুক। বাংলাদেশের মানুষ এই খুনিদের ছাড়বে না। বাংলাদেশের মানুষ ওদেরকে ছাড়বে না।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, কিছু লোক হয়, তাই নিয়ে ওদের লম্ফ ঝম্প। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষকে চেনে নাই। মানুষের কাছ থেকে জাতির পিতাকে মুছে ফেলতে চেয়ছিল, জয় বাংলা মুছে ফেলেছিল, ৭ মার্চের ভাষণ নিষিদ্ধ করতে চেয়েছিল; কিন্তু পারেনি। আবার ফিরে এসেছে। কাজেই এই বাংলাদেশে খুনিদের রাজত্ব আর চলবে না। জিয়া পরিবার মানে খুনি পরিবার।
শেখ হাসিনা বলেন, মোশতাককে সরিয়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন জিয়াউর রহমান। ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ দিয়ে ১৫ আগস্টের খুনিদের ক্ষমা করে দিয়েছিলেন। শুধু তাই নয়, তাদেরকে বিদেশি দূতাবাসে চাকরি দিয়ে পুরস্কৃত করেছিলেন। ২০০১ সালে খালেদা জিয়া ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগ নেতাদের বেছে বেছে খুন করার পরিকল্পনা করেন। একুশ আগস্ট গ্রেনেড হামলা ঘটিয়ে কতগুলো মানুষকে মেরেছে। বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে ২০০৪ সালের গ্রেনেড হামলায় আমার বেঁচে যাওয়া ‘অবাক বিস্ময়’। খালেদা জিয়া-তারেক তাদের হাতে রক্ত।

Like
Like Love Haha Wow Sad Angry

LEAVE YOUR COMMENT

Your email address will not be published. Required fields are marked *