fbpx
হোম অনুসন্ধান অপরাধবার্তা শ্যালিকাকে ধর্ষণের পর যৌনপল্লীতে বিক্রির চেষ্টা !
শ্যালিকাকে ধর্ষণের পর যৌনপল্লীতে বিক্রির চেষ্টা !

শ্যালিকাকে ধর্ষণের পর যৌনপল্লীতে বিক্রির চেষ্টা !

0

স্কুল পড়ুয়া শ্যালিকাকে ধর্ষণের পর তাকে দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে নিয়ে বিক্রির চেষ্টা করেন দুলাভাই মাসুদ প্রামানিক।

পরে শ্যালিকার ‘আমাকে বাঁচাও, আমাকে বাঁচাও’ চিৎকারে এগিয়ে আসে স্থানীয়রা।শ্যালিকা-দুলাভাই দুজনকে আটকে পুলিশে খবর দেয়া হয়। গোয়ালন্দ ঘাট থানা পুলিশ স্কুল ছাত্রীকে উদ্ধার ও মেয়েটির দুলাভাই মাসুদ প্রামানিককে হাতেনাতে গ্রেফতার করে।

মাসুদ ওই ছাত্রীর আপন চাচাতো বোনের স্বামী। তিনি রাজবাড়ীর কালুখালী থানার দুর্গাপুর বাওইখোলা গ্রামের আব্দুল জলিল ফকিরের ছেলে।

এ ঘটনায় স্কুলছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে গোয়ালন্দ ঘাট থানায় মামলা করেছেন। আজ শনিবার (৯ জানুয়ারি) দুপুরে মাসুদ প্রামানিককে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন রাজবাড়ীর আদালত। পুলিশ, মামলার এজাহার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উদ্ধার ওই কিশোরীর (১৫) বাড়ি রাজবাড়ীর কালুখালী থানা এলাকায়।

বৃহস্পতিবার (৭ জানুয়ারি) রাতে শ্যালিকাকে তার প্রেমিক সানির কাছে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে কালুখালী রেলস্টেশনের পাশে এক বাড়িতে নিয়ে যায় মাসুদ। সেখানে একটি রুমে আটকে তাকে ধর্ষণ করেন তিনি। পরদিন বিকেলে আবারো প্রেমিক সানির কাছে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে গোয়ালন্দের দৌলতদিয়া যৌনপল্লীর ১নম্বর গেটের সামনে নিয়ে আসে।

কিছুক্ষণ পর পল্লীর ভেতর থেকে সেখানে এসে উপস্থিত হয় মাসুদ প্রামানিকের দুই সহযোগী। তারা তিনজন মিলে স্কুল ছাত্রীকে পল্লীর ভেতরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। বিষয়টি বুঝতে পেরে ‘আমাকে বাঁচাও, আমাকে বাঁচাও’ বলে মেয়েটি চিৎকার করতে থাকে।

এরপর স্থানীয়রা এগিয়ে এসে শ্যালিকা-দুলাভাই দুজনকে আটকে পুলিশে খবর দেয়। গোয়ালন্দ ঘাট থানা পুলিশ স্কুল ছাত্রীকে উদ্ধার ও মেয়েটির দুলাভাই মাসুদ প্রামানিককে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করে।

গোয়ালন্দ ঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল তায়াবীর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘প্রাথমিক তদন্তে দুলাভাই কর্তৃক শ্যালিকাকে ধর্ষণ শেষে যৌনপল্লীতে নিয়ে বিক্রির চেষ্টা ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে। মামলার অপর দুই অজ্ঞাত আসামিকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।’

Like
Like Love Haha Wow Sad Angry

LEAVE YOUR COMMENT

Your email address will not be published. Required fields are marked *